বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১২

চট্টগ্রামের খবর পড়তে এখানে ক্লিক করুন

আওয়ামীলীগ করার অপরাধে চট্টগ্রামে সোর্সকে
 চাঁদা না দেওয়ায় মোটরপার্টস ব্যবসায়ী অপহরণ

জীবন কৃষ্ণদেবনাথ, চট্টগ্রাম ব্যুরো :: চট্টগ্রামে দীর্ঘদিন ধরে পুলিশের নিয়োজিত সোর্স পরিচয় দিয়ে নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে হত্যা মামলার আসামি থেকে শুরু করে মাদকব্যবসায়ীদের কাছ থেকে র্দীঘদিন ধরে পুলিশের সহযোগীতায় পুলিশি র্সোসরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করার মত ঘটনার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও গতকাল চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানার এসআই শাহিনুরের গোয়েন্দা সোর্স রাজু মোবাইল : ০১৬৭৪৩৬৮১৭১ ্ এ নাম্বারে তার সাথে  যোগাযোগ করা হলে তিনি উক্ত প্রতিনিধিকে হুমকি দিয়ে বলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌঃ আমার চাচাতো ভাই.. পারলে .. .. .. .. .. কিছু কর । চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানার এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ধনিওয়ালাপাড়ার পিতা মফজল আহমদের পুত্র ধনিওয়ালাপাড়ার মোটরপার্টস ব্যবসায়ী নিকট র্দীঘদিন থেকে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদা আদায় করত বলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আভিযোগ করেন। তেমনি একটি ঘটনায় গতকাল মোটর পার্টস ব্যবসায়ী ডবলমুরিং থানার পুলিশের র্সোস রাজুকে মোটা অংকের চাঁদা না দেওয়ায় রাজু ও তার দল ক্ষিপ্ত হয়ে ডবলমুরিং থানার অভিযুক্ত এসআই শাহীনুরের সহযোগীতায় মোটরপার্টস ব্যবসায়ী হীরাকে জোরপূর্বক পিকাব ভ্যানে তুলে নিয়ে যায়। এইসময় হীরা সহযোগি অনন্য ব্যবসায়ীরা হীরাকে তুলে নিতে বাধা দিলে পুলিশ অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে কমপক্ষে ৬ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়  এবং ব্যাপক মারধর করে। উল্লেখ্য যে হীরা স্থানীয় আওয়ামী যুবলীগের সদস্য। এসময় এসআই শাহীনুর আটককৃতদের বলেন, শালা আওয়ামীলীগ করছ আওয়ামী লীগ করার  স্বাদ বুঝিয়ে দিব। উল্লেখ্য যে গত বিএনপির সরকার আমলে ব্যাপক অপকমের্র অভিযোগে তাকে ডবলমুরিং থেকে তিনবার বদলি করা হয়। প্রাপ্ত একটি সূত্রে জানা যায় বিএনপি সরকার আমলে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার ঘটনার সাথে প্রতক্ষ্যভাবে জড়িত ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। অভিজ্ঞ মহলের ধারণা এস আই শাহানুরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরো চমক পদক তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে একটি সূত্রে জানান। অপরদিকে মোটরপার্টস ব্যবসায়ী হিরাকে অপহরণের ঘটনায় নগরীর পাচঁলাইশ থানায় পুলিশের সোর্স রাজু কথিত এসআইএর বিরুদ্ধে থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে। জার নং- ৬২৮, তাং ১১/০৩/২০১২ ইং অপরদিকে আওয়ামী যুবলীগের সদস্য হিরাকেতু মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে স্থানীয় আওয়ামী যুবলীগ সংগঠনগুলো ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে অভিযুক্ত এসআইয়ের শাস্তি কামনা করেছেন। অন্যদিকে   মহানগরীতে কিছু প্রতারক চক্র র‌্যাব পুলিশের পোশাক পড়ে খুন অপহরণ চাদাঁবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছে। এ সব প্রতারকের নিকট রেজ্রিঃ বিহীন মোবাইল সিম রয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়। এরা কখনো পুলিশ, কখনো র‌্যার কর্মকর্তা কখনো বিচারক কখনো আইনজীবি ও মন্ত্রীর এপিএস পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ প্রতারক চক্রের সংখ্যা কমপক্ষে শতাধিক। এদের গ্রেপ্তার করতে র‌্যাব পুলিশ হিমশিম খাচ্ছে। এরা কারা পুলিশ এখনো চিহিৃত করতে না পারলেও সাধারন লোকজনকে আটক করে হয়রানি করে যাচ্ছে পুলিশ। উল্লেখ্য যে গত ৬মাস পূর্বে ধনিয়ালা পাড়া মোটরপার্টস মোঃ বজল আহমেদের মালিকানাধীন আলম পার্টসের দোকানে পুলিশের উপস্থিতে দোকান মূল্যবান জিনিস পত্র লুট করার ঘটনায় তৎকালীন ডবলমুরিং থানার ওসির বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দ্বায়ের করায় পুরো থানার এসআই, ওসি অন্যত্র বদলি করা হয়। বর্তমানে ডবলমুরিং ওসি আবুল কামাল আজাদ থানায় যোগদান করার পর থেকে ব্যবসায়ীরা জিম্মি হয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়। 

 

চট্টগ্রামে বিশ্বশান্তি কামনায় বামাসের প্রার্থনা

সম্প্রতি চট্টগ্রামে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ মানবাধিকার সমাজ (বামাস) এর চট্টগ্রাম জেলা এর উদ্যোগে বিশ্বশান্তি কামনায় চট্টগ্রাম স্থল বামাস কার্যালয়ে  এক জরুরি আলোচনা সভার মাধ্যমে বিশ্ব ব্যাপি অরাজ্যকতাময় রাষ্ট্রগুলোতে শান্তি প্রতিস্থাপনের লক্ষ্যে বিশ্ব শান্তি কামনায় সৃষ্টিকর্তার নিকট এক প্রার্থনা সভা মাধ্যমে শান্তি কামনা করা হয়। এ সময় তারা পৃথিবীর দুযোর্গ ময় রাষ্ট্রগুলোতে শান্তি কামনায় সার্ক সহযোগিতা কামনা করেন।  কমিটি গঠন উপলক্ষে এক সভা চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ (বামাস) এর চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালা পাশা, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বাবু চন্দন চক্রবর্তী সভায় সর্বসম্মতি ক্রমে বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠন জনাব ওমর ফারুখ জুয়েলকে সভাপতি, নিখিল ভট্টাচার্য্যকে সিঃ- সহসভাপতি, ড. রতন টমাস মার্মা কে , সহ-সভাপতি, এস. এম শহিদুল ইসলাম (আরজু) কে, সহ-সভাপতি,শহিদুল ইসলাম কে, সহ-সভাপতি কামরুল হাসান চৌধুরীকে , সাধারণ সম্পাদক, এনামুল হক হিরাকে, সহ-সাধারণ, দেবব্রত নাথ (জুয়েল) কে, যুগ্ম সম্পাদক, মাহফুজুল হক চৌধুরী কে , দপ্তর সম্পাদক, ও জনাবা রহিমুন্নেছা কে আইন বিষয়ক সম্পাদিকা করে ১১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি গঠন করেন। সভায় আর্ন্তজাতিক জেনেভা কনভেশন অনুযায়ী সংবিধানের ৩য় ও ২৭ অধ্যায়ের লিপিবদ্ধ ধারা অনুসরন করে সংগঠনের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য কমিটির সকল সদস্যপদ শপথ বাক্য পাঠ করেন,  সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক মহোদয়।

চট্টগ্রাম রেলওয়ের দুর্নীতি - ১

চট্টগ্রামে ২৪০টি সরকারি বাসা বহীরাগত ভাড়াটিয়াদের দখলে

দুর্নীতিবাজ রেলওয়ে কর্মকর্তারা সরকারকে পাত্তাই দেয় না

জীবন কৃষ্ণদেবনাথ, চট্টগ্রাম ব্যুরো :: র্দীঘদিন ধরে বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বিরুদ্ধে শত অভিযোগ থাকলেও এবার এ সমস্ত র্দুনীতিবাজ কর্মকর্তাচারীদের অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছার হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম রেলওয়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা এবিষয়ে তারা র্তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে উক্ত প্রতিনিধিকে দেওয়া সাক্ষাৎ  কারে বলেন, প্রভাবশালী একটি মহল চট্টগ্রামের রেল বিভাগকে লুটেফুটে খাচ্ছে। তারা আরও অভিযোগ করেন সরকারি রেলওয়ে কর্মচারী মহলে প্রভাবশালী একটি মহল দীর্ঘদিন যাবৎ চট্টগ্রাম রেলওয়ের কোটি কোটি টাকার টেন্ডারবাজির নামে অবৈধ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদারের মাধ্যমে ওয়াগন মেরামতের নামে কোটি টাকার লুটপাত কওে রেলওয়েকে ধ্বংসের মাধ্যমে সরকারকে পথে বসাতে নেমেছে। এপ্রসঙ্গে চট্টগ্রাম রেলওয়ের শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম র্দুনীতিবাজ কর্মকর্তাদের কর্মকান্ডে প্রতি র্তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এখনও সময় আছে চট্টগ্রাম রেলওয়কে বাচঁনো তিনি আরো দুর্নীতি রেলওয়ের র্কমকর্তা বর্তমান সরকারকে পাত্তাই দিচ্ছে না । দুর্নীতি কর্মকর্তারা অবৈধ কর্মকান্ডের নিয়োগ বাণিঞ্জের মাধ্যমে সরকারকে তলাবিহীন ঝুলিতে পরিনত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এ সমস্ত দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা চট্টগ্রাম রেলওয়ে কলোনীতে ১৪০টি সরকারি ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী বাসভবন দখল করে তাতে ১৪০টি বহিরাগত ভাড়াটিয়া বসিয়ে তাতে বছরে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অন্যদিকে পাহাড়তলী আমবাগান রেলওয়ে কলোনীতে এখানেও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের বরাদ্দকৃত ১০০টি সরকারি বাসভবনে বহিরাগত ভাড়াটিয়া বসিয়ে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। বছরে সরকারি বাসভবনের অবৈধ ভাড়া আদায় করে প্রভাবশালী রেলওয়ের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তরা কোটি টাকা হাতিয়ে নিলেও সরকারের খাতায় এ পর্যন্ত এক টাকাও জমা পড়েনি। একদিকে যেমন ২৪০টি বাসায়  বহিরাগত ভাড়াটিয়া অন্যদিকে ২৪০টি ভবনে রয়েছে অবৈধ বৈদ্যুতিক সংযোগ লাগিয়ে মাসের পর মাস অবৈধভাবে সরকারি কোষাগাত থেকে বৈদ্যুতিক বিল দেখিয়ে তাতেও কোটি কোটি টাকা লুটপাত করে খাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে সিআর বি রেলওয়ের শ্রমিকলীগের সাধারন সম্পাদক গাজী জাকির হোসেন বলেন প্রভাবশালীদের হাত এত বড়ই যে উক্ত ২৪০টি ৪র্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মচারীর বাসায় চট্টগ্রাম পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের ক্ষমতাদর নাটের গুরুরা দুর্নীতি মাধ্যমে মাসের মাস অবৈধ গ্যাস সংযোগ লাগিয়ে ২৪০টি বাসভবনের মিটার বিহীন গ্যাসের বিল দুর্নীতির মাধ্যমে অন্যসরকারি কর্মকর্তাদের বাসার বিদ্যুৎ বিল গ্যাসের উপর প্রভাব খাটিয়ে তা সরকারের খাতায় কোটি টাকার রাজস্ব খাতিয়ে নিচ্ছে। বর্তমানে কর্মকর্তা কর্মচারীরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ ঠেকিয়ে চট্টগ্রাম রেলওয়েকে ধ্বংসের পায়তারা চালাচ্ছে। এ সমস্ত দুর্নীতি বাজ কর্মকর্তাদের কারণে চট্টগ্রামের রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদ খালি রয়েছে। বর্তমানে লোসংকটের কারণে রেলওয়ের কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে বলে তারা জানান। অপরদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের চট্টগ্রাম শাখা প্রধান সম্বয়কারী সংগ্রাম পরিশোধ মাস্টার কর্মচারীর ইউনিয়ের সভাপতি মোখলেছুর রহমান বলেন বাংলাদেশ রেল মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্তে কোন নির্দেশনায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে দুর্নীতি বাজ কর্মকর্তারা পাত্তাই দিচ্ছে না। মন্ত্রী নির্দেশ অমান্য করে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের হাজার হাজার ভূমি অবৈধ দখলের মাধ্যমে ভূমিদস্যুরা লুটপাট করে খাচ্ছে। তিনি একটি প্রশ্নের জবাবে বলেন, রেলওয়ের জিআরপি পুলিশের দুর্নীতি অনিয়মের কারণে কালো বাজারে যাচ্ছে টিকেট। তিনি অচিরেই জিয়ারপিকে বাদ দিয়ে রেলওয়ের নিজস্ব প্রসাশনিক বাহিনীকে রেলওয়ের প্রধানের জন্য জোর দাবী জানান। উল্লেখ্য যে, দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রীদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের জন্য জিআরপি পুলিশকে রেলওয়ে দায়িত্ব প্রধান করলে ও তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও রেলওয়ের বগি দখল করে তাতে জোর পূর্বক যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় ও যাত্রী হয়রানি করার মত অভিযোগ আমাদের হস্তাগত হয়েছে।



প্রশাসন নিরব

চট্টগ্রামে ভূয়া মানবাধীকারের ছড়াছড়ি

চট্টগ্রাম ব্যুরো :: প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে কামান দাগাচ্ছে ভূয়োশি অসংখ্য মানবাধীকার কমিটি। সরেজমিনে দেখা যায় যে, চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন স্থানে ব্যাঙের ছাতার মত গজে উঠেছে অসংখ্য নামে বেনামে ভূয়া নাম দারী মানবাধীকার প্রতিষ্ঠান। ব্যক্তি বিশেষের যোগ্যতা যাচাই না করেই ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৫শ- ৫হাজার টাকায় মানবাধিকারকর্মীর পরিচয় পত্র। যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে থানায় মামলা মোকাদ্দমা অথচ তারাই হচ্ছে মানবধিকার কর্মী । বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিত্বে নারীসংক্রান্ত ব্যাপারে আইনী সহয়তার নামে এই সমস্ত সংগঠনের কর্মচারীরা চালাচ্ছে নিরব চাদাঁবাজি। অথচ প্রসাশন সম্পূর্ণ নিরব ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে বলে জানা যায়। কেবলমাত্র বায়েজিদ থানা এলাকায় এক মানবাধিকার কর্মী চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রেসিন্ডেট করা হয়েছে ৮ষ্টম শ্রেণী পাশ এক সিএনজির চালককে সূত্রে জানায়, প্রেসিন্ডেটের পদমর্যাদার পূর্ণ স্থানটি দখল করতে তিনি উক্ত মানবাধিকারের চট্টগ্রাম কর্মকর্তাকে ৩০ হাজার দিয়েছেন। এ সমস্ত ভূয়োশি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অতিশয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি হয়ে দাড়িয়েছে।
Ruby