আমানুল হক আমান, নিজেস্ব প্রতিবেদক :: রাজশাহীর বাঘায় ৩ মাসে ১৮টি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। রাতে বাড়ির গ্রীল কেটে একের পর এক মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটলেও জড়িতদের ও উদ্ধারে তেমন কোন তৎপরতা দেখা যাচ্ছেনা পুলিশের। ফলে মোটরসাইকেল ব্যবহার কারিরা আতংকে রয়েছে।
স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ গত ২৪ ফেব্রয়ারী উপজেলার আড়ানী মাষ্টারপাড়া গ্রামের ওষধ ব্যবসায়ী হিমেলের বাড়ির জানালা ভেঙ্গে মোটরসাইকেল চুরি হয়। ২২ ফেব্রয়ারী বাঘা বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বাড়ির জানালার গ্রীল ভেঙ্গে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় ১৯ নবেম্বর বাঘা শাহদৌলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যাপক ও উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের, ২৫ নভেম্বর বানিয়াপাড়া গ্রামের খাইরুল ইসলামের, ৩০ নবেম্বর তুলশিপুর গ্রামের রায়হান আলীর, ৬ ডিসেম্বর বলিহার গ্রামের আব্দুল হামিদের, ২১ ডিসেম্বর মনিগ্রাম গ্রামের মাসুদ আলীর, ৬ জানুয়ারী বলিহার গ্রামের শফিকুল ইসলামের, ১৫ জানুয়ারী তেথুলিয়া গ্রামের শাহিন আলীরসহ ১৮টি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। মোটসাইকেল মালিক কামাল হোসেন বলেন, একের পর এক মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটলে পুলিশের কোন তৎপরতা নেই। মানুষ ওই চোর সিন্ডিকেটের ভয়ে আতংকে রয়েছে। বর্তমানে রাত জেগে বাড়ি পাহারা দিচ্ছে অনেকে। বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলী আহম্মেদ হাশমী বলেন, বর্তমানে বাঘার আইন শৃংখলা আগের চেয়ে ভাল রয়েছে। রাস্তায় ছিনতাই-ডাকাতি বন্ধ রয়েছে। তবে অসর্তকতার কারনে কয়েকটি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। ওইগুলো উদ্ধার এবং জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ গত ২৪ ফেব্রয়ারী উপজেলার আড়ানী মাষ্টারপাড়া গ্রামের ওষধ ব্যবসায়ী হিমেলের বাড়ির জানালা ভেঙ্গে মোটরসাইকেল চুরি হয়। ২২ ফেব্রয়ারী বাঘা বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বাড়ির জানালার গ্রীল ভেঙ্গে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় ১৯ নবেম্বর বাঘা শাহদৌলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যাপক ও উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের, ২৫ নভেম্বর বানিয়াপাড়া গ্রামের খাইরুল ইসলামের, ৩০ নবেম্বর তুলশিপুর গ্রামের রায়হান আলীর, ৬ ডিসেম্বর বলিহার গ্রামের আব্দুল হামিদের, ২১ ডিসেম্বর মনিগ্রাম গ্রামের মাসুদ আলীর, ৬ জানুয়ারী বলিহার গ্রামের শফিকুল ইসলামের, ১৫ জানুয়ারী তেথুলিয়া গ্রামের শাহিন আলীরসহ ১৮টি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। মোটসাইকেল মালিক কামাল হোসেন বলেন, একের পর এক মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটলে পুলিশের কোন তৎপরতা নেই। মানুষ ওই চোর সিন্ডিকেটের ভয়ে আতংকে রয়েছে। বর্তমানে রাত জেগে বাড়ি পাহারা দিচ্ছে অনেকে। বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলী আহম্মেদ হাশমী বলেন, বর্তমানে বাঘার আইন শৃংখলা আগের চেয়ে ভাল রয়েছে। রাস্তায় ছিনতাই-ডাকাতি বন্ধ রয়েছে। তবে অসর্তকতার কারনে কয়েকটি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। ওইগুলো উদ্ধার এবং জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।