শনিবার, ১৭ মার্চ, ২০১২

কেশবপুরে জামায়াতের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

কেশবপুর(যশোর)প্রতিনিধি) :: কেশবপুর ১নং ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম ও ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে কেশবপুর নিউজক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে পৌর সদরের ভোগতি-নরেন্দ্রপুর গ্রামের শ্রমিক নেতা ইন্তেখাবুল আলম খোকন ও তার ভাই শ্রমিক নেতা নাছিমুল গনি ক্ষুদে সম্মেলনটি করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইন্তেখাবুল আলম খোকন বলেন, তার ভগ্নিপতি উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের পীর আলী বক্সের নিজ হাতে লাগানো ৬টি মেহগনি গাছ নিয়ে তার ভাই জলিল বক্সের সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। তার লাগানো গাছ ভাই জলিল বক্স জোর করে মারতে গেলে ভগ্নিপতি বাঁধা প্রদান করে। এ ঘটনায় জলিল বক্স তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে ২মার্চ ঐ ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগ পেয়ে ঐ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম ও ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলী পীর আলী বক্সের নিকট উৎকোচ দাবী করে। উৎকোচের টাকা না দেওয়ায় গত ১২মার্চ চেয়ারম্যান ও মেম্বারের নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ চক্র জোর করে গাছগুলো মারতে গেলে আমার ভগ্নিপতিসহ এলাকার লোকজন বাঁধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে গত ১৩মার্চ কেশবপুর থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ করে। অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে, ‘মেম্বার মোহাম্মদ আলী উপজেলা পরিষদ থেকে ভাতার টাকা উত্তোলন করে বাড়ী ফেরার পথে ক্ষুদে ও খোকনের নেতৃত্বে ৪/৫জন ব্যক্তি তাকে মারপিট করে ভাতার ৬হাজার টাকা ছিনতাই করে নেয় ও চেয়ারম্যানকে জীবন নাশের হুমকি দেয়।’ সাংবাদিক সম্মেলনে ইন্তেখাবুল আলম খোকন ঘটনাটি সাজানো ও মিথ্যা বলে দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, কোথায় কখন সালিশ হয়েছে তার কিছুই আমি ও আমার ভাই নাছিমুল গনি ক্ষুদে জানিনা। আমরা দু’ভাই বাস মালিক সমিতির মোটর শ্রমিক ও নিয়মিত কর্মচারী। একজন কেশবপুর থানামোড় ও অন্যজন পাটকেল ঘাটা বাস কাউন্টারে নিয়মিত কাজ করি। চেয়ারম্যান এবং মেম্বার ষড়যন্ত্র করে আমাদের নামে কেশবপুর থানায় ঐ মিথ্যা হয়রাণীমূলক অভিযোগ ও পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। আমরা উক্ত চেয়ারম্যান ও মেম্বারের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের শিকার এবং ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
কেশবপুরে পাশাপোল শ্মশানে যাওয়ার রাস্তার দাবীতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কেশবপুর উপজেলা অফিস পাড়ার পাশে বুড়িভদ্রা নদীর তীরে পাশাপোল শ্মশানে যাতায়াতের বন্ধ রাস্তা চালুর দাবীতে কেশবপুর পাইলট স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এক সমাবেশ অধ্যপক অসিত মোদকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বিকালের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আমির হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ওয়ার্কার্স পাটির নেতা এ্যাড. আবু বকর সিদ্দিকী, আ’লীগনেতা  এ্যাড.মিলন মিত্র. প্রেস ক্লাবের সভাপতি আজিজুর রহমান, কমিউনিষ্ট পাটির নেতা মফিজুর রহমান নান্নু, জাতীয় পাটির নেতা আব্দুল লতিফ রানা, রফিকুল ইসলাম মোড়ল, সন্তোস দাস, কার্তিক সাহা মোশারফ হোসেন বিশ্বাস, শেখর দাস প্রমুখ। সভায় ৬ গ্রামের দলিত সম্প্রদায়ের মানুষের শ্মশানে যাবার এক মাত্র রাস্তা বন্ধ করে দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। রাস্তা বাস্তবায়নের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর স্বারক লিপি প্রদান, জন প্রতিনিধিদের সাথে মত বিনিময় করার সিন্ধান্ত করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান শ্মশান উন্নয়নের জন্য ৫০ হাজার টাকার অনুদান ঘোষনা করেন।
কেশবপুরে ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত
শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন কেশবপুর শাখার এক কর্মী সভা হাবিবুর রহমানের  সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের শহীদ স্মৃতি পাঠাগারে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক ছাত্র নেতা মফিজুর রহমান নান্নু ও স্বপন মন্ডল। আরো বক্তব্য রাখেন ছাত্র নেতা আলমগীর হোসেন, সাগর হোসেন, তবিবুর রহমান, গৌতম দাস, জয়দেব দাস ও সামিরুল ইসলাম প্রমুখ। সভায় আগামী ২৫ মার্চ ছাত্র প্রশিক্ষণ ক্যাম্প অনুষ্ঠানের  সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এ ছাড়া ও বক্তরা যোদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত শেষ করার আহবায়ন জানান।
কেশবপুরে চেয়ারম্যান ও মেম্বারের বিরুদ্ধে
সংবাদ সম্মেলন
কেশবপুর ১নং ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম ও ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে কেশবপুর নিউজক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে পৌর সদরের ভোগতি-নরেন্দ্রপুর গ্রামের শ্রমিক নেতা ইন্তেখাবুল আলম খোকন ও তার ভাই শ্রমিক নেতা নাছিমুল গনি ক্ষুদে সম্মেলনটি করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইন্তেখাবুল আলম খোকন বলেন, তার ভগ্নিপতি উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের পীর আলী বক্সের নিজ হাতে লাগানো ৬টি মেহগনি গাছ নিয়ে তার ভাই জলিল বক্সের সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। তার লাগানো গাছ ভাই জলিল বক্স জোর করে মারতে গেলে ভগ্নিপতি বাঁধা প্রদান করে। এ ঘটনায় জলিল বক্স তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে ২মার্চ ঐ ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগ পেয়ে ঐ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম ও ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলী পীর আলী বক্সের নিকট উৎকোচ দাবী করে। উৎকোচের টাকা না দেওয়ায় গত ১২মার্চ চেয়ারম্যান ও মেম্বারের নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ চক্র জোর করে গাছগুলো মারতে গেলে আমার ভগ্নিপতিসহ এলাকার লোকজন বাঁধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে গত ১৩মার্চ কেশবপুর থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ করে। অভিযোগে উলে­খ রয়েছে, ‘মেম্বার মোহাম্মদ আলী উপজেলা পরিষদ থেকে ভাতার টাকা উত্তোলন করে বাড়ী ফেরার পথে ক্ষুদে ও খোকনের নেতৃত্বে ৪/৫জন ব্যক্তি তাকে মারপিট করে ভাতার ৬হাজার টাকা ছিনতাই করে নেয় ও চেয়ারম্যানকে জীবন নাশের হুমকি দেয়।’ সাংবাদিক সম্মেলনে ইন্তেখাবুল আলম খোকন ঘটনাটি সাজানো ও মিথ্যা বলে দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, কোথায় কখন সালিশ হয়েছে তার কিছুই আমি ও আমার ভাই নাছিমুল গনি ক্ষুদে জানিনা। আমরা দু’ভাই বাস মালিক সমিতির মোটর শ্রমিক ও নিয়মিত কর্মচারী। একজন কেশবপুর থানামোড় ও অন্যজন পাটকেল ঘাটা বাস কাউন্টারে নিয়মিত কাজ করি। চেয়ারম্যান এবং মেম্বার ষড়যন্ত্র করে আমাদের নামে কেশবপুর থানায় ঐ মিথ্যা হয়রাণীমূলক অভিযোগ ও পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। আমরা উক্ত চেয়ারম্যান ও মেম্বারের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের শিকার এবং ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
Ruby