গফুর প্রাং, আড়ানী প্রতিনিধি :: রাজশাহী বাঘা উপজেলার এক প্রধান শিক্ষক চাকুরি দেয়ার নামে টাকা আতœসাত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই প্রধান শিক্ষককে ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে তার ব্যবহৃত মোটসাইকেলটি কেড়ে নিয়েছে চাকুরি প্রার্থী।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম চালু করবে মর্মে এলাকাকার সাইদুর রহমানকে চাকুরি দেয়ার নামে টাকা নেয়। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ভোকেশনাল চালু করতে না পারায় ওই টাকা ফেরত চাই। সাইদুর রহমানকে ওই টাকা ফেরত না দিলে গত বুধবার উপজেলার আড়ানী বাজারের দক্ষিণ মাথার আ’লীগ ক্লাবে ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। এবং তার ব্যবহৃত ডাইং ১০০ সিসি মোটরসাইকেলটি কেড়ে নিয়েছে। প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি ওই শিক্ষাক্রম চালুর ব্যাপারে আগ্রহী ছিলাম না। তারাই কয়েকজন আগ্রহী হয়ে ওই শিক্ষাক্রম চালু করার চেষ্ঠা করে। কিন্তু আমি টাকা নিয়েছি বলে উল্টো টাকা ফেরত চাই। তারাই টাকা খরচ করেছে। তবে আমার কাছে থেকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করে নিয়ে মোটরসাইকেল রেখে দিয়েছে। ওই বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির মোটরসাইকেলটিও নিয়েছিল তারা। পরে তাদের কাছে থেকে তার মোটরসাইকেল ফেরত নিয়েছে। সভাপতি আতাহার হোসেন বলেন, উভয় পক্ষের ভুল বুঝাবুঝির ঘটনা ঘটেছে। সম্নয়ের চেষ্টা চলছে। আনোয়ার হোসেন বলেন, আমাকে চাকুরি দেয়ার নামে এক লক্ষ টাকা নেয় প্রধান শিক্ষক। টাকা পেরত চাইলে না দেয়ায় তার মোটরসাইকেল নেয়া হয়েছে। টাকা ফেরত দিলে মোটরসাইকেল ফেরত দেয়া হবে মর্মে চুক্তি নামায় স্বাক্ষর করেন প্রধান শিক্ষক। ওই ক্লাবের সভাপতি আ’লীগ নেতা মোহাম্মদ বাবলু হোসেন বলেন, ওই টাকার বিষয়ে আমি প্রধান শিক্ষকে অনুরোধ করি টাকা ফেরত দেয়ার জন্য। তার পরেও তিনি টাকা ফেরত না দিলে ওই ঘটনাটি ঘঠে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম চালু করবে মর্মে এলাকাকার সাইদুর রহমানকে চাকুরি দেয়ার নামে টাকা নেয়। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ভোকেশনাল চালু করতে না পারায় ওই টাকা ফেরত চাই। সাইদুর রহমানকে ওই টাকা ফেরত না দিলে গত বুধবার উপজেলার আড়ানী বাজারের দক্ষিণ মাথার আ’লীগ ক্লাবে ৩ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। এবং তার ব্যবহৃত ডাইং ১০০ সিসি মোটরসাইকেলটি কেড়ে নিয়েছে। প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি ওই শিক্ষাক্রম চালুর ব্যাপারে আগ্রহী ছিলাম না। তারাই কয়েকজন আগ্রহী হয়ে ওই শিক্ষাক্রম চালু করার চেষ্ঠা করে। কিন্তু আমি টাকা নিয়েছি বলে উল্টো টাকা ফেরত চাই। তারাই টাকা খরচ করেছে। তবে আমার কাছে থেকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করে নিয়ে মোটরসাইকেল রেখে দিয়েছে। ওই বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির মোটরসাইকেলটিও নিয়েছিল তারা। পরে তাদের কাছে থেকে তার মোটরসাইকেল ফেরত নিয়েছে। সভাপতি আতাহার হোসেন বলেন, উভয় পক্ষের ভুল বুঝাবুঝির ঘটনা ঘটেছে। সম্নয়ের চেষ্টা চলছে। আনোয়ার হোসেন বলেন, আমাকে চাকুরি দেয়ার নামে এক লক্ষ টাকা নেয় প্রধান শিক্ষক। টাকা পেরত চাইলে না দেয়ায় তার মোটরসাইকেল নেয়া হয়েছে। টাকা ফেরত দিলে মোটরসাইকেল ফেরত দেয়া হবে মর্মে চুক্তি নামায় স্বাক্ষর করেন প্রধান শিক্ষক। ওই ক্লাবের সভাপতি আ’লীগ নেতা মোহাম্মদ বাবলু হোসেন বলেন, ওই টাকার বিষয়ে আমি প্রধান শিক্ষকে অনুরোধ করি টাকা ফেরত দেয়ার জন্য। তার পরেও তিনি টাকা ফেরত না দিলে ওই ঘটনাটি ঘঠে।
