জ্যোতি, গাবতলী ও সোনাতলা বগুড়া প্রতিনিধি :: উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ বেসরকারি কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম বিদ্যাপিঠ ও ১০ বিষয়ে অনার্স পাঠ দানকারী বগুড়া জেলার সুখানপুকুরস্থ কলেজটি চলছে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়ে। সম্প্রতি কলেজটিতে উপাধাক্ষ্য পদে বাংলা বিভাগের একজন শিক্ষককে নিয়োগ দিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব দেয়ায় ওই কলেজের সিনিয়র শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোভের দানা বেঁধেছে।
১৯৭০ সালে এলাকার গণ্যমান্য ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় সৈয়দ আহম্মদ কলেজটি। প্রথমে হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পদযাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে ওই কলেজটিতে প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রী, এইচএসসি ভোকেশনাল ও উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি কোর্স চালু রয়েছে। এছাড়াও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজটিতে বাংলা, ভূগোল, ব্যবস্থাপনা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, হিসাব বিজ্ঞান, মার্কেটিং, ইসলামের ইতিহাস, সমাজকর্ম, গণিত ও প্রাণীবিদ্যা বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু রয়েছে। গত বছরের শেষের দিকে কলেজটিতে উপাধাক্ষ্য পদে বাংলা বিভাগের প্রভাষক সাইদুজ্জামানকে নিয়োগ দেয়া হয়। এর কিছুদিন পর কলেজটিতে অধ্যক্ষ পদ শূন্য হয়। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে উপাধাক্ষ্য সাইদুজ্জামান দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
অভিযোগ উঠেছে ওই কলেজের সহকারী অধ্যাপক-অধ্যাপিকা ও প্রবীণ শিক্ষকদের বাদ দিয়ে সাইদুজ্জামানকে নিয়োগ কমিটির সদস্যদের ম্যানেজ করে উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উপাধ্যক্ষ সাইদুজ্জামানের অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আচার-ব্যবহার নিয়ে প্রবীণদের মধ্যে ক্ষোভের দানা বেঁধেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকারী অধ্যাপক জানান, অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকায় প্রশাসনিক অবকাঠামো ভেঙ্গে পড়েছে। যার ফলে কয়েকজন শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়মিত কলেজে না এসেও ৬/৭ দিন পর পর এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে সরকারি টাকা উত্তোলন করছে। পাশাপাশি অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকায় লেখাপড়া বিঘিœতসহ প্রশাসনিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানা গেছে।
ঐতিহ্যবাহী কলেজটির ঐতিহ্য ও সুনাম ধরে রাখতে দ্রুত শূন্য পদে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়ার জন্য কলেজ গভর্ণিং বডির সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গসহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে কলেজ গভর্ণিং বডির সভাপতি ও গাবতলী উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মির্জা মোহাম্মদ আলী রেজার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অধ্যক্ষ নিয়োগের বিষয়ে কমিটিতে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, কলেজটিতে যে কোনো ক্রয় কিংবা নিয়োগ পরীক্ষায় জনৈক ওই শিক্ষককে ম্যানেজ না করলে নিয়োগ পাওয়া কষ্টসাধ্য বলে এলাকায় জনশ্র“তি রয়েছে।
১৯৭০ সালে এলাকার গণ্যমান্য ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় সৈয়দ আহম্মদ কলেজটি। প্রথমে হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পদযাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে ওই কলেজটিতে প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রী, এইচএসসি ভোকেশনাল ও উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি কোর্স চালু রয়েছে। এছাড়াও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজটিতে বাংলা, ভূগোল, ব্যবস্থাপনা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, হিসাব বিজ্ঞান, মার্কেটিং, ইসলামের ইতিহাস, সমাজকর্ম, গণিত ও প্রাণীবিদ্যা বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু রয়েছে। গত বছরের শেষের দিকে কলেজটিতে উপাধাক্ষ্য পদে বাংলা বিভাগের প্রভাষক সাইদুজ্জামানকে নিয়োগ দেয়া হয়। এর কিছুদিন পর কলেজটিতে অধ্যক্ষ পদ শূন্য হয়। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে উপাধাক্ষ্য সাইদুজ্জামান দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
অভিযোগ উঠেছে ওই কলেজের সহকারী অধ্যাপক-অধ্যাপিকা ও প্রবীণ শিক্ষকদের বাদ দিয়ে সাইদুজ্জামানকে নিয়োগ কমিটির সদস্যদের ম্যানেজ করে উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উপাধ্যক্ষ সাইদুজ্জামানের অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আচার-ব্যবহার নিয়ে প্রবীণদের মধ্যে ক্ষোভের দানা বেঁধেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকারী অধ্যাপক জানান, অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকায় প্রশাসনিক অবকাঠামো ভেঙ্গে পড়েছে। যার ফলে কয়েকজন শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়মিত কলেজে না এসেও ৬/৭ দিন পর পর এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে সরকারি টাকা উত্তোলন করছে। পাশাপাশি অধ্যক্ষ পদ শূন্য থাকায় লেখাপড়া বিঘিœতসহ প্রশাসনিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানা গেছে।
ঐতিহ্যবাহী কলেজটির ঐতিহ্য ও সুনাম ধরে রাখতে দ্রুত শূন্য পদে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়ার জন্য কলেজ গভর্ণিং বডির সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গসহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে কলেজ গভর্ণিং বডির সভাপতি ও গাবতলী উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মির্জা মোহাম্মদ আলী রেজার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অধ্যক্ষ নিয়োগের বিষয়ে কমিটিতে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, কলেজটিতে যে কোনো ক্রয় কিংবা নিয়োগ পরীক্ষায় জনৈক ওই শিক্ষককে ম্যানেজ না করলে নিয়োগ পাওয়া কষ্টসাধ্য বলে এলাকায় জনশ্র“তি রয়েছে।
