বাঘা নিউজ ডটকম, আককাস আলী, নওগাঁ ৫ ডিসেম্বর : নওগাঁর নিয়ামতপুরে স্কুল ছাত্রীকে যৌন হয়রানী এবং গোপনে তা ভিডিও করে সিডি আকারে বাজারে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগে, নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২৯৩ ধারা মোতাবেক উপজেলার রামগাঁ সাহাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক আল মামুনকে (৩৫) ৬ মাসের বিনাশ্রম কারদন্ড প্রধান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। রবিবার রাতে বাহাদুরপুর ইউনিয়ন কার্যালয়ে এ রায় প্রদান করেন ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারিক নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুল ইসলাম। দন্ডদেশ প্রাপ্ত শিক্ষক শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের দারাজপুর গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে।
জানা যায় দন্ডাদেশ প্রাপ্ত শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক হিসাবে যোগদান করে এবং বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক হওয়ায় সে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াতো। জানা যায় ২০০৭ সালের এস,এস,সি ব্যাচের প্রাইভেট ছাত্রীরা তার কুনজরে পড়ে এবং কৌশলে তাদের বেশী নম্বর পাইয়ে দিবে বলে তাদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং তা গোপনে ভিডিও করে। পরবর্তীতে ওই ভিডিও চিত্রের কথা বলে তাদের সাথে নিয়মিত অনৈতিক সম্পর্ক চালিয়ে যায়। সম্প্রতি সে সময়ের ভিডিও চিত্রটি হঠাৎ করেই মান্দা উপজেলার চৌবাড়িয়া বাজারে সিডি ও কম্পিউটারের দোকানে প্রকাশিত হয় ও আলোড়ন সৃষ্টি করে। সে ভিডিওর সুত্র ধরে সংশি¬ষ্ট বাহাদুরপু ইউনিয়নের ইউ,পি চেয়ারম্যান এমরান হোসেন স্ব-প্রনোদিত হয়ে ওই শিক্ষককে তার ইউনিয়ন কার্যালয়ে হাজির করে পুলিশকে সংবাদ দেয়। সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেফতার করে। পরে ভ্রাম্যমান আদালত তাকে ঘটনার সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় ৬ মাসের বিনা শ্রম করাদন্ডাদেশ প্রদান করেন।
জানা যায় দন্ডাদেশ প্রাপ্ত শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক হিসাবে যোগদান করে এবং বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক হওয়ায় সে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াতো। জানা যায় ২০০৭ সালের এস,এস,সি ব্যাচের প্রাইভেট ছাত্রীরা তার কুনজরে পড়ে এবং কৌশলে তাদের বেশী নম্বর পাইয়ে দিবে বলে তাদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং তা গোপনে ভিডিও করে। পরবর্তীতে ওই ভিডিও চিত্রের কথা বলে তাদের সাথে নিয়মিত অনৈতিক সম্পর্ক চালিয়ে যায়। সম্প্রতি সে সময়ের ভিডিও চিত্রটি হঠাৎ করেই মান্দা উপজেলার চৌবাড়িয়া বাজারে সিডি ও কম্পিউটারের দোকানে প্রকাশিত হয় ও আলোড়ন সৃষ্টি করে। সে ভিডিওর সুত্র ধরে সংশি¬ষ্ট বাহাদুরপু ইউনিয়নের ইউ,পি চেয়ারম্যান এমরান হোসেন স্ব-প্রনোদিত হয়ে ওই শিক্ষককে তার ইউনিয়ন কার্যালয়ে হাজির করে পুলিশকে সংবাদ দেয়। সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেফতার করে। পরে ভ্রাম্যমান আদালত তাকে ঘটনার সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় ৬ মাসের বিনা শ্রম করাদন্ডাদেশ প্রদান করেন।
