মিজানুর রহমান বিপ্লব, চারঘাট(রাজশাহী) প্রতিনিধি :: চারঘাটে এক ভন্ড হামজা নামের এক ব্যক্তির অত্যাচারে গ্রাম বাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে সাজাহান আলী নামের এক ব্যক্তি গতকাল শুক্রবার চারঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। জানা গেছে, চারঘাট উপজেলার মুক্তারপুর আন্দারীপাড়া গ্রামের মৃত খোকার ছেলে মোঃ হামজা দীর্ঘ দিন থেকে বাড়িতে গাঁজা সেবন করে এবং বাড়ির পাশের লোকজনদের বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার করে আসছে। এমনকি অযথা কোন কারন ছাড়াই সাজাহান আলী সহ অন্যান্য লোকজনদের বাড়ি ঘর ভাংচুর করে। গ্রামে স্কুল কলেজ গামী যুবতী মেয়েদের
কু-প্রস্তাব ও অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ দেয়। একা একাই গ্রামের লোক জনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে অভিযোগকারী মোঃ সাজাহান আলী জানায়, সে দীর্ঘদিন থেকে নিজবাড়িতে গাঁজার আড্ডা বসিয়ে গাঁজা সেবন করে। গ্রামের লোকজনকে বিভিন্ন ভাবে গাল মন্দ ও অত্যাচার করে আসছে। আমার বাড়ি সহ অন্যান্য ব্যক্তিদের ঘরবাড়ি ভাংচুর করে। এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের বিষয়টি একাধিকবার অবহিত করা হলেও তারা কোন ব্যবস্থা গ্রহন করে নাই। আমার তিন মেয়ে বড় মেয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, দ্বিতীয় মেয়ে সরদহ মহিলা কলেজের ২য় বর্ষের ছাত্রী, ছোট টা জনিয়র হাইস্কুলে ৩য় শ্রেনীতে পড়ে। সকাল থেকে রাত্রী পর্যন্ত এই হামজা আমার মেয়েদের জড়িয়ে অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে এবং মেয়েদের স্কুল কলেজে যাওয়ার সময় কু-প্রস্তার সহ অশ্লিল ভাষায় কথা বার্তা বলে। মেয়েরা লোক লজ্জার ভয়ে স্কুল কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এলাকাবাসী অভিযুক্ত ব্যক্তি হামজার কর্মকান্ড বন্দের জন্য স্থানীয় প্রশাসন সহ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছে। এ ব্যাপারে চারঘাট থানার অফিসার ইনর্চাজ(ওসি) তদন্ত সামসুল হক জানান,’’ অভিযোগটি তদন্ত সাপেক্ষে হামজার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
কু-প্রস্তাব ও অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ দেয়। একা একাই গ্রামের লোক জনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে অভিযোগকারী মোঃ সাজাহান আলী জানায়, সে দীর্ঘদিন থেকে নিজবাড়িতে গাঁজার আড্ডা বসিয়ে গাঁজা সেবন করে। গ্রামের লোকজনকে বিভিন্ন ভাবে গাল মন্দ ও অত্যাচার করে আসছে। আমার বাড়ি সহ অন্যান্য ব্যক্তিদের ঘরবাড়ি ভাংচুর করে। এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের বিষয়টি একাধিকবার অবহিত করা হলেও তারা কোন ব্যবস্থা গ্রহন করে নাই। আমার তিন মেয়ে বড় মেয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, দ্বিতীয় মেয়ে সরদহ মহিলা কলেজের ২য় বর্ষের ছাত্রী, ছোট টা জনিয়র হাইস্কুলে ৩য় শ্রেনীতে পড়ে। সকাল থেকে রাত্রী পর্যন্ত এই হামজা আমার মেয়েদের জড়িয়ে অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ করতে থাকে এবং মেয়েদের স্কুল কলেজে যাওয়ার সময় কু-প্রস্তার সহ অশ্লিল ভাষায় কথা বার্তা বলে। মেয়েরা লোক লজ্জার ভয়ে স্কুল কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এলাকাবাসী অভিযুক্ত ব্যক্তি হামজার কর্মকান্ড বন্দের জন্য স্থানীয় প্রশাসন সহ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছে। এ ব্যাপারে চারঘাট থানার অফিসার ইনর্চাজ(ওসি) তদন্ত সামসুল হক জানান,’’ অভিযোগটি তদন্ত সাপেক্ষে হামজার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
