জ্যোতি, গাবতলী ও সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধি :: বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় কম্পিউটার ব্যবসার আড়ালে অশ্লীল ভিডিও পূর্ণগ্রাফী ব্যবসা জমজমাটভাবে চালানো হচ্ছে। তরুণ ও উঠতি বয়সের ছেলেদের মোবাইলে বিস্তার লাভ করেছে অশ্লীল পূর্ণগ্রাফী।
সোনাতলায় কম্পিউটার ব্যবসার আড়ালে অশ্লীল ভিডিও পূর্ণগ্রাফীর জমজমাট বাণিজ্য চালানো হচ্ছে। এত উঠতি বয়সের যুব সমাজেরা ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এলাকার উঠতি বয়সের তরুণ যুবকেরা এসমস্ত ভিডিওর দোকানে লেখা পড়া ফাকি দিয়ে অযাথা সময় ব্যয় করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সোনাতলায় ১৫টি পয়েন্টে অবৈধ ভিডিও সিডি ব্যবসা চালানো হচ্ছে। খোজ নিয়ে জানাগেছে, উপজেলার সৈয়দ আহম্মদ কলেজ স্টেশন, বটতলা, চরপাড়া, ভেলুরপাড়া, বালুয়াহাট, মহিচরন হাট, কর্পূর হাট, সোনাতলা সদর, হরিখালী, কাচারীবাজার, পাকুল্লা হাট, করমজাহাট সহ বিভিন্ন এলাকায় অশ্লীল নীল ছবির জমজমাট ব্যবসা চালানো হচ্ছে। এসব কম্পিউটারের দোকানে বসে এলাকার এক শ্রেণীর বখাটে যুবকরা উচ্চ স্বরে গান-বাজনা এবং গানের তালে তালে হাত তালি দিয়ে অনেক সময় রাস্তায় নেমে পড়ে। তারা স্কুল, কলেজ গামী মেয়েদের দেখে অশ্লীল কথা বলে ইভটিজিং করে। তাদের এই বে-পরোয়া আচরণের জন্য স্কুল, কলেজগামী মেয়েরা নানা প্রকার বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে। মোবাইলে দেশি-বিদেশি ও হিন্দি ছবির গান ডাউন লোডের পাশাপাশি যুবকদের কাছ থেকে দোকানদাররা মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বিদেশ থেকে আসা অবৈধ নীল ছবি মাথার সাথে দেশীয় বডির ছবি যুক্ত করে বাংলাদেশী নীল ছবি বেরিয়েছে বলে এলাকায় প্রচারনা চালায়। এ সমস্ত নীল ছবি সংগ্রহের জন্য এলাকার যুব সমাজ ওই সমস্ত ভিডিওর দোকানে হুমরী খেয়ে পরছে। আর এ সুযোগে ভিডিও দোকানদারেরা চড়া মূল্যে ঐ সমস্ত নীল ছবি মোবাইলে ডাউন লোড করে দিচ্ছে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেরা এ সমস্ত নীল ছবি মোবাইলে দেখে নানা ধরণের অপরাধ মূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পরছে। এতে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে আর এলাকায় ইভটিজিং এর ঘটনা দিন দিন বাড়ছে। তাদের এই ইভটিজিং এর হাত থেকে স্কুল, কলেজের শিক্ষিকা ও অভিভাবকরাও রেহাই পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে স্বচেতন মহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।
সোনাতলায় কম্পিউটার ব্যবসার আড়ালে অশ্লীল ভিডিও পূর্ণগ্রাফীর জমজমাট বাণিজ্য চালানো হচ্ছে। এত উঠতি বয়সের যুব সমাজেরা ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এলাকার উঠতি বয়সের তরুণ যুবকেরা এসমস্ত ভিডিওর দোকানে লেখা পড়া ফাকি দিয়ে অযাথা সময় ব্যয় করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সোনাতলায় ১৫টি পয়েন্টে অবৈধ ভিডিও সিডি ব্যবসা চালানো হচ্ছে। খোজ নিয়ে জানাগেছে, উপজেলার সৈয়দ আহম্মদ কলেজ স্টেশন, বটতলা, চরপাড়া, ভেলুরপাড়া, বালুয়াহাট, মহিচরন হাট, কর্পূর হাট, সোনাতলা সদর, হরিখালী, কাচারীবাজার, পাকুল্লা হাট, করমজাহাট সহ বিভিন্ন এলাকায় অশ্লীল নীল ছবির জমজমাট ব্যবসা চালানো হচ্ছে। এসব কম্পিউটারের দোকানে বসে এলাকার এক শ্রেণীর বখাটে যুবকরা উচ্চ স্বরে গান-বাজনা এবং গানের তালে তালে হাত তালি দিয়ে অনেক সময় রাস্তায় নেমে পড়ে। তারা স্কুল, কলেজ গামী মেয়েদের দেখে অশ্লীল কথা বলে ইভটিজিং করে। তাদের এই বে-পরোয়া আচরণের জন্য স্কুল, কলেজগামী মেয়েরা নানা প্রকার বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে। মোবাইলে দেশি-বিদেশি ও হিন্দি ছবির গান ডাউন লোডের পাশাপাশি যুবকদের কাছ থেকে দোকানদাররা মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বিদেশ থেকে আসা অবৈধ নীল ছবি মাথার সাথে দেশীয় বডির ছবি যুক্ত করে বাংলাদেশী নীল ছবি বেরিয়েছে বলে এলাকায় প্রচারনা চালায়। এ সমস্ত নীল ছবি সংগ্রহের জন্য এলাকার যুব সমাজ ওই সমস্ত ভিডিওর দোকানে হুমরী খেয়ে পরছে। আর এ সুযোগে ভিডিও দোকানদারেরা চড়া মূল্যে ঐ সমস্ত নীল ছবি মোবাইলে ডাউন লোড করে দিচ্ছে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেরা এ সমস্ত নীল ছবি মোবাইলে দেখে নানা ধরণের অপরাধ মূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পরছে। এতে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে আর এলাকায় ইভটিজিং এর ঘটনা দিন দিন বাড়ছে। তাদের এই ইভটিজিং এর হাত থেকে স্কুল, কলেজের শিক্ষিকা ও অভিভাবকরাও রেহাই পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে স্বচেতন মহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।