দাঁত শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সুন্দর হাসির জন্য দাঁতের যেমন প্রয়োজন, তেমনি খাদ্যদ্রব্য চিবানো এবং মুখ ও চোয়ালের সৌন্দর্য রক্ষার জন্যও দাঁতের গুরুত্ব অপরিসীম। আর একটু সচেতন হলেই আমরা দাঁতকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে পারি। এর জন্য প্রয়োজন চিকিসকের পরামর্শ গ্রহণ।
* প্রতিদিন সকালে নাশতার পর এবং ঘুমানোর আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশদিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেররের দিকেও মাজবেন।
* প্রতিদিন সকালে নাশতার পর এবং ঘুমানোর আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশদিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেররের দিকেও মাজবেন।
* যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় খিলাল অথবা ডেন্টাল ফ্লশ ব্যবহার করবেন।
* কয়লা, গুল, টুথপাউডার, ছাই, মাটি ব্যবহার করবেন না।
* সময়মতো আপনার সন্তানের দুধ দাঁত ফেলে দেয়ার ব্যবস্থা করবেন, নচেৎ স্থায়ী দাঁত আঁকাবাঁকা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
* বিশেষ বিশেষ খাদ্য উপাদান যেমন-পউরুটি, বিস্কুট, কেক, লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন।
* অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না। কারণ এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়। এ ছাড়া বিশেষ করে সাদা পাতা, জর্দা ও ধূমপান সম্পূর্ণ বর্জন করা উচিত, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মুখগহ্বরে বিশেষ রোগ ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী।
* যেসব মা ফিডার দিয়ে শিশুদের দুধপান করান, আপনারা একই নিপল দীর্ঘ দিন ব্যবহার করবেন না।
* শিশু, কিশোর- কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙ্গুল চোষোর অভ্যস্ত হয় সেক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে।
* আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন- গাঁজর, পেয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল ও নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে।
* লেবু, আমলকী, টমেটো ও বিভিন্ন শাকসবজিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন ‘সি’ দাঁতের মাঢ়ির জন্য উপকারি।
* আমরা অনেক সময় জিহ্বা দ্বারা দাঁত চাপ প্রয়োগ করি বা সামনের দিকে ঠেলি। এতে দাঁত সারি থেকে বাঁকা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
* আপনার দাঁত কয়েক মাস পর পর ডাক্তার দ্বারা স্ক্যানিং করে নিন। এতে দাঁতের ভিতর বা বাহির কোন প্রকার হলুদ জাতীয় স্তর পড়া হতে দাঁত রক্ষা পাবে।
* আজে বাজে ডাক্তার বা হকারকে দাঁত দেখাবেন না।
[ডাঃ মোঃ ওমর আলী সরদার, বিডিএস(ঢাকা), বিসিএস(স্বাস্থ্য), ডেন্টাল সার্জন, নওগাঁ সদর, নওগাঁ]
* কয়লা, গুল, টুথপাউডার, ছাই, মাটি ব্যবহার করবেন না।
* সময়মতো আপনার সন্তানের দুধ দাঁত ফেলে দেয়ার ব্যবস্থা করবেন, নচেৎ স্থায়ী দাঁত আঁকাবাঁকা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
* বিশেষ বিশেষ খাদ্য উপাদান যেমন-পউরুটি, বিস্কুট, কেক, লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন।
* অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না। কারণ এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়। এ ছাড়া বিশেষ করে সাদা পাতা, জর্দা ও ধূমপান সম্পূর্ণ বর্জন করা উচিত, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মুখগহ্বরে বিশেষ রোগ ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী।
* যেসব মা ফিডার দিয়ে শিশুদের দুধপান করান, আপনারা একই নিপল দীর্ঘ দিন ব্যবহার করবেন না।
* শিশু, কিশোর- কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙ্গুল চোষোর অভ্যস্ত হয় সেক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে।
* আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন- গাঁজর, পেয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল ও নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে।
* লেবু, আমলকী, টমেটো ও বিভিন্ন শাকসবজিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন ‘সি’ দাঁতের মাঢ়ির জন্য উপকারি।
* আমরা অনেক সময় জিহ্বা দ্বারা দাঁত চাপ প্রয়োগ করি বা সামনের দিকে ঠেলি। এতে দাঁত সারি থেকে বাঁকা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
* আপনার দাঁত কয়েক মাস পর পর ডাক্তার দ্বারা স্ক্যানিং করে নিন। এতে দাঁতের ভিতর বা বাহির কোন প্রকার হলুদ জাতীয় স্তর পড়া হতে দাঁত রক্ষা পাবে।
* আজে বাজে ডাক্তার বা হকারকে দাঁত দেখাবেন না।
[ডাঃ মোঃ ওমর আলী সরদার, বিডিএস(ঢাকা), বিসিএস(স্বাস্থ্য), ডেন্টাল সার্জন, নওগাঁ সদর, নওগাঁ]
