বাঘা নিউজ ডটকম, বিজয় ঘোষ/মিজানুর রহমান বিপ্লব, ডিসেম্বর : রাজশাহীর চারঘাটে পদ্মা নদীর চর দখল কে কেন্দ্র করে জনগনের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। চর বর্গা চাষীরা চরম বিপাকে পড়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানাগেছে, স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে রাজশাহী জেলার চারঘাট-বাঘা এলাকায় পদ্মা নদীতে বিশাল পদ্মার চর জেগে উঠে। এক সময় চারঘাট-বাঘা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত বিঘা ফসলী জমি নদি গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। শত শত পরিবার ঘর বাড়ি, জমি ফসল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। কেহ কেহ অনত্র্য গিয়ে জমি কিনে ঘর বাড়ি তৈরী করেছে। সেই সময়ের শত শত বিঘা জমি বর্তমানে বিশাল চর সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌশুমে চরের কিছু অংশ পানিতে ঢুবে গেলেও ভেঙ্গে যায় না। চারঘাট, গোপালপুর, থানাপাড়া, টাংগন, মুক্তারপুর, সাহাপুর এলাকার নিচে এই বিশাল চর জেগে উঠায় এলাকার জন সাধারনের মধ্যে আনান্দ দেখা গেছে। প্রায় ২০/২৫ বছর পূর্বের এই জেগে উঠা চরে জমির মালিকগন নিজে অথবা বর্গা দিয়ে চাষ আবাদ করে আসছে। চরে পানি উঠে আবার নেমে যাওয়ায় কোন পোকা মাকরের আক্রমন না থাকায় যে কোন ফসল খুব ভাল হয়। পদ্মায় জেগে উঠা চরে বড়াল ব্রিজের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে চারঘাট-বাঘা সাংসদ শাহরিয়ার আলম প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে বড়াল ব্রিজের মুখের বালি খনন করে কেটে ফেলা হয়। চারঘাট, গোপালপুর, থানাপাড়া, টাংগন, মুক্তারপুর, সাহাপুর এলাকার নিচে এই বিশাল প্রায় ৫ হাজার পরিবার বর্গা চাষাবাদ করে জীবন যাপন করছে। এই চর দখলকে কেন্দ্র করে গতবছর থানাপাড়া ও চারঘাট বাবুপাড়া গ্রামের মধ্যে সংঘর্ষে গোপালপুর গ্রামের খলিল (৩৮) নামের এক ভ্যান চালক খুন হয়। এই খুনকে কেন্দ্র করে থানা পাড়া গ্রামের দেড় শতাধিক লোকের নামে মামলা হয়েছে। মামলাটি এখনও বিচারাধীন রয়েছে। এ থেকে জনগনের মধ্যে চর দখল আরো আতংক বিরাজ করতে থাকে। চারঘাট-বাঘা সাংসদ শাহরিয়ার আলম নিহত খলিলের পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা অনুদান ও মামলার সুষ্ট তদন্ত্রের ভার গ্রহন করেন। কিছুদিন চর দখল আতংক কমে আসলেও সম্প্রতি আবারোও চর দখল কে কেন্দ্র করে থানাপাড়া ও নতুনপাড়া গ্রামের মধ্যে রক্তাক্ত সংঘর্ষে চারঘাট পৌর কাউন্সিলর সহ বেশ কিছু যুবকরা গুরুত্ব আহত হয়ে। সংঘর্ষের মামলায় সাবেক ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ও বাস্তহারা লীগের সভাপতি শামিম সরকার জড়িত না থাকলেও তাকে প্রধান আসামী করে ৫২ জনের নামে মামলা দায়ের হয়। এই মামলাটি তদন্ত চলছে। আবারো চর দখল আতংক শুরু হওয়ায় চারঘাট এলাকার ৩ শত বিঘা বর্গা নেওয়া জমিতে ফসল করতে পাচ্ছে না বর্গা চাষীরা।
এ ব্যপারে চারঘাট পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম বাচ্চু জানান, এই পদ্মার চরে এ এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক ব্যক্তির শত শত বিঘা বর্গা চাষ করে জিবন যাপন করছে। কিন্তু বর্তমানে চর দখল আতংক নিয়ে থানাপাড়া গ্রামের প্রায় ৩ শত বিঘা বর্গা নেওয়া জমিতে আবাদ করা যাচ্ছে না। এতে বর্গা চাষীরা প্রচুর ক্ষতি সাধন হচ্ছে। এ বিষয়টি অবিলম্বে সুষ্ট সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহন করা না হলে পুনরায় সর্ংঘষ সৃষ্টি হওয়ার আশংকা রয়েছে।
জানাগেছে, স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে রাজশাহী জেলার চারঘাট-বাঘা এলাকায় পদ্মা নদীতে বিশাল পদ্মার চর জেগে উঠে। এক সময় চারঘাট-বাঘা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত বিঘা ফসলী জমি নদি গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। শত শত পরিবার ঘর বাড়ি, জমি ফসল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। কেহ কেহ অনত্র্য গিয়ে জমি কিনে ঘর বাড়ি তৈরী করেছে। সেই সময়ের শত শত বিঘা জমি বর্তমানে বিশাল চর সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌশুমে চরের কিছু অংশ পানিতে ঢুবে গেলেও ভেঙ্গে যায় না। চারঘাট, গোপালপুর, থানাপাড়া, টাংগন, মুক্তারপুর, সাহাপুর এলাকার নিচে এই বিশাল চর জেগে উঠায় এলাকার জন সাধারনের মধ্যে আনান্দ দেখা গেছে। প্রায় ২০/২৫ বছর পূর্বের এই জেগে উঠা চরে জমির মালিকগন নিজে অথবা বর্গা দিয়ে চাষ আবাদ করে আসছে। চরে পানি উঠে আবার নেমে যাওয়ায় কোন পোকা মাকরের আক্রমন না থাকায় যে কোন ফসল খুব ভাল হয়। পদ্মায় জেগে উঠা চরে বড়াল ব্রিজের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে চারঘাট-বাঘা সাংসদ শাহরিয়ার আলম প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে বড়াল ব্রিজের মুখের বালি খনন করে কেটে ফেলা হয়। চারঘাট, গোপালপুর, থানাপাড়া, টাংগন, মুক্তারপুর, সাহাপুর এলাকার নিচে এই বিশাল প্রায় ৫ হাজার পরিবার বর্গা চাষাবাদ করে জীবন যাপন করছে। এই চর দখলকে কেন্দ্র করে গতবছর থানাপাড়া ও চারঘাট বাবুপাড়া গ্রামের মধ্যে সংঘর্ষে গোপালপুর গ্রামের খলিল (৩৮) নামের এক ভ্যান চালক খুন হয়। এই খুনকে কেন্দ্র করে থানা পাড়া গ্রামের দেড় শতাধিক লোকের নামে মামলা হয়েছে। মামলাটি এখনও বিচারাধীন রয়েছে। এ থেকে জনগনের মধ্যে চর দখল আরো আতংক বিরাজ করতে থাকে। চারঘাট-বাঘা সাংসদ শাহরিয়ার আলম নিহত খলিলের পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা অনুদান ও মামলার সুষ্ট তদন্ত্রের ভার গ্রহন করেন। কিছুদিন চর দখল আতংক কমে আসলেও সম্প্রতি আবারোও চর দখল কে কেন্দ্র করে থানাপাড়া ও নতুনপাড়া গ্রামের মধ্যে রক্তাক্ত সংঘর্ষে চারঘাট পৌর কাউন্সিলর সহ বেশ কিছু যুবকরা গুরুত্ব আহত হয়ে। সংঘর্ষের মামলায় সাবেক ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ও বাস্তহারা লীগের সভাপতি শামিম সরকার জড়িত না থাকলেও তাকে প্রধান আসামী করে ৫২ জনের নামে মামলা দায়ের হয়। এই মামলাটি তদন্ত চলছে। আবারো চর দখল আতংক শুরু হওয়ায় চারঘাট এলাকার ৩ শত বিঘা বর্গা নেওয়া জমিতে ফসল করতে পাচ্ছে না বর্গা চাষীরা।
এ ব্যপারে চারঘাট পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম বাচ্চু জানান, এই পদ্মার চরে এ এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক ব্যক্তির শত শত বিঘা বর্গা চাষ করে জিবন যাপন করছে। কিন্তু বর্তমানে চর দখল আতংক নিয়ে থানাপাড়া গ্রামের প্রায় ৩ শত বিঘা বর্গা নেওয়া জমিতে আবাদ করা যাচ্ছে না। এতে বর্গা চাষীরা প্রচুর ক্ষতি সাধন হচ্ছে। এ বিষয়টি অবিলম্বে সুষ্ট সমাধানের ব্যবস্থা গ্রহন করা না হলে পুনরায় সর্ংঘষ সৃষ্টি হওয়ার আশংকা রয়েছে।
