এম এম আরিফুল ইসলাম, নাটোর থেকেঃ নাটোরের বাগাতিপাড়ায় আবারো এক প্রধান শিক্ষিকাকে পেটালেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা। গুরুত্বর আহত প্রধান শিক্ষিকাকে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষিকা মমতা পারভীন বাগাতিপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বাগাতিপাড়ার হাটদৈল বে-সরকারী রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সোমবার দুপুরে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভা চলছিলো। সভায় সভাপতি ও স্থানীয় ওর্য়াড আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান একটি পদত্যাগ পত্র লিখে ২০০০সালে স্কুল প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী মমতা পারভীনকে স্বাক্ষর করতে বলেন। মমতা পারভীন স্বাক্ষর না করে পদত্যাগ পত্র ছিড়ে ফেলেন। পরে সভাপতি হাবিবুর রহমান ক্ষুদ্ধ হয়ে তার ছোট ভাই হাসান আলীকে সাথে নিয়ে স্কুলের অফিস কক্ষে সবার সামনে প্রধান শিক্ষিকাকে মারপিট করে। বিকেলে গুরুত্বর আহত প্রধান শিক্ষিকাকে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে আব্দুল কুদ্দুস নামে একই উপজেলার জামনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আরেক নেতা ও ইউপি নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী অপর এক স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা বেগমকে স্কুল চলা অবস্থায় প্রকাশ্যে চুল ধরে মারপিট করেছিলেন। এর কিছু দিন পর গতকাল আবারো এক প্রধান শিক্ষিকাকে পেটানো হলো। অভিযুক্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়ার চেষ্টার কথা স্বীকার করলেও মারপিটের কথা অস্বীকার করেছেন।
প্রধান শিক্ষিকা মমতা পারভীন বলেছেন, সভাপতি ও তার ভাই হাসান তাকে এলোপাথারাী লাথি ও কিল ঘুষি মারে। এ ঘটনায় তিনি সভাপতিসহ ৫জনের নামে বাগাতিপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারকেও বিষয়টি অবগত করেছেন।
বাগাতিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূর ই আলম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, বাগাতিপাড়ার হাটদৈল বে-সরকারী রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সোমবার দুপুরে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভা চলছিলো। সভায় সভাপতি ও স্থানীয় ওর্য়াড আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান একটি পদত্যাগ পত্র লিখে ২০০০সালে স্কুল প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী মমতা পারভীনকে স্বাক্ষর করতে বলেন। মমতা পারভীন স্বাক্ষর না করে পদত্যাগ পত্র ছিড়ে ফেলেন। পরে সভাপতি হাবিবুর রহমান ক্ষুদ্ধ হয়ে তার ছোট ভাই হাসান আলীকে সাথে নিয়ে স্কুলের অফিস কক্ষে সবার সামনে প্রধান শিক্ষিকাকে মারপিট করে। বিকেলে গুরুত্বর আহত প্রধান শিক্ষিকাকে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে আব্দুল কুদ্দুস নামে একই উপজেলার জামনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আরেক নেতা ও ইউপি নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী অপর এক স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা বেগমকে স্কুল চলা অবস্থায় প্রকাশ্যে চুল ধরে মারপিট করেছিলেন। এর কিছু দিন পর গতকাল আবারো এক প্রধান শিক্ষিকাকে পেটানো হলো। অভিযুক্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর নেয়ার চেষ্টার কথা স্বীকার করলেও মারপিটের কথা অস্বীকার করেছেন।
প্রধান শিক্ষিকা মমতা পারভীন বলেছেন, সভাপতি ও তার ভাই হাসান তাকে এলোপাথারাী লাথি ও কিল ঘুষি মারে। এ ঘটনায় তিনি সভাপতিসহ ৫জনের নামে বাগাতিপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারকেও বিষয়টি অবগত করেছেন।
