মঙ্গলবার, ১০ এপ্রিল, ২০১২

তুরস্ক সফরে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে চট্টগ্রামে অলস বসে আছে দু’শতাধিক ফিশিং ট্রলার

চট্টগ্রাম ব্যুরো :: চট্টগ্রামে বিরূপ আবাহওয়ার কারণে প্রায় ২ শতাধিক ফিশিং ট্রলার অলস বসে রয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছকাছি থাকতে আবাহওয়া অফিস নির্দেশ দেয়ায় ফিশিং ট্রলারগুলো কূলে বিড়ে রয়েছে। এদিকে আবাহওয়া অফিস উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল বজ্রমেঘমালা বিরাজের প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তবে আবাহওয়া অনুকুলে আসলে এগুলো আবার সাগরে পাড়ি দিবে বলে ট্রলার মালিক সূত্রে জানা গেছে।

জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে গতকাল সোমবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাগর উত্তাল রয়েছে। তাই ফিশিং ট্রলার মালিকরা পতেঙ্গা আবাহওয়া অফিসের সর্তক সংকেতে ট্রালাগুলো কুলে ভিড়ে রেখেছে। কর্নফুলী নদীতে এর পরিমান প্রায় ২শ’র উপরে হবে বলে এক ট্রলার মালিক জানান।

এদিকে সমুদ্রে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অফিস। চট্টগ্রাম আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাষ কর্মকর্তা নিলুফার জাহান জানান, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল বজ্রমেঘ বিরাজের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।তিনি জানান, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছকাছি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে চট্টগ্রাম পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস।চট্টগ্রাম ব্যুরো, ৯ এপ্রিল ২০১২ ১৬ দাবির সমর্থনে
Ruby