সুজয় কুমার বক্সী, জয় নড়াইল থেকেঃ প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব নজরুল ইসলাম খাঁন বলেছেন, “তথ্যসেবা কেন্দ্রের সুফল জনগনের দোরগোড়ায় পৌঁছে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। তথ্যসেবা কেন্দ্রগুলো গতিশীল করার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান গনতান্ত্রিক সরকার নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। মহাজোট সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিলো তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা”। রবিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র গতিশীল করার লক্ষ্যে করনীয় শীর্ষক’ এক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জেলা প্রশাসক জহুরুল হকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডঃ সুবাস চন্দ্র বোস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গন এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। জেলার ৩ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ,সাংবাদিক, সহকারি প্রোগ্রামার, ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিব এবং ইউ আই এস সি উদ্যোক্তাগন মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
জেলায় ডিজিটাল কার্যক্রম শুরু হয় ৯ নভেম্বর ২০১১ এবং ই-সেবা কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয় ১৪ নভেম্বর ২০১১। জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন সাধারন জনগনের সেবা দিয়ে আসছে। জেলার সকল ইউনিয়নে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাধারন জনগন ইউপি অফিস থেকে সকল তথ্য জানতে পারছে এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষনসহ আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির সুফল পেতে শুরু করেছে। এর মাধ্যমে সদর উপজেলায় ৭ টি ইউপিতে ৩৭ জন,লোহাগড়া উপজেলায় ২টি ইউপিতে ৮ জন ও কালিয়া উপজেলায় ৪ ইউপিতে ১৪ জন ইউ আই এস সির মাধ্যমে কম্পিউটার প্রশিক্ষন নিয়েছে।নড়াইল জেলায় ইউ আই এস সির জন্য সদরে ৭টি,লোহাগড়ায় ৩টি ও কালিয়ায় ৪টি ইউপিতে এ পর্যন্ত মোট ১৪ টি মাল্টি মিডিয়া প্রজেক্টর ক্রয় করা হয়েছে। যে সব ইউপিতে বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা নেই সে গুলির জন্য সদরে ১টি, লোহাগড়ায় ৭টি ও কালিয়ায় ৩টি সোলার সিষ্টেম ক্রয় করা হয়েছে। জেলার মোট ৩৮ টি তথ্যসেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে ১ শ’ ৫২ জন বেকার যুবক ও যুব মহিলার কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি ও হয়েছে।
জেলা প্রশাসক জহুরুল হকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডঃ সুবাস চন্দ্র বোস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গন এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। জেলার ৩ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ,সাংবাদিক, সহকারি প্রোগ্রামার, ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিব এবং ইউ আই এস সি উদ্যোক্তাগন মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
জেলায় ডিজিটাল কার্যক্রম শুরু হয় ৯ নভেম্বর ২০১১ এবং ই-সেবা কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয় ১৪ নভেম্বর ২০১১। জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে জেলা প্রশাসন সাধারন জনগনের সেবা দিয়ে আসছে। জেলার সকল ইউনিয়নে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাধারন জনগন ইউপি অফিস থেকে সকল তথ্য জানতে পারছে এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষনসহ আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির সুফল পেতে শুরু করেছে। এর মাধ্যমে সদর উপজেলায় ৭ টি ইউপিতে ৩৭ জন,লোহাগড়া উপজেলায় ২টি ইউপিতে ৮ জন ও কালিয়া উপজেলায় ৪ ইউপিতে ১৪ জন ইউ আই এস সির মাধ্যমে কম্পিউটার প্রশিক্ষন নিয়েছে।নড়াইল জেলায় ইউ আই এস সির জন্য সদরে ৭টি,লোহাগড়ায় ৩টি ও কালিয়ায় ৪টি ইউপিতে এ পর্যন্ত মোট ১৪ টি মাল্টি মিডিয়া প্রজেক্টর ক্রয় করা হয়েছে। যে সব ইউপিতে বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা নেই সে গুলির জন্য সদরে ১টি, লোহাগড়ায় ৭টি ও কালিয়ায় ৩টি সোলার সিষ্টেম ক্রয় করা হয়েছে। জেলার মোট ৩৮ টি তথ্যসেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে ১ শ’ ৫২ জন বেকার যুবক ও যুব মহিলার কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি ও হয়েছে।