সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

বাগমারা সোনালী ব্যাংক চেক বহি সংকট শিক্ষকরা বেতন তুলতে এসে হতাশ হয়ে বাড়ী ফিরছে

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ শাখায় বেতন-ভাতা চেক বহি সংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষক কর্মচারীরা দীর্ঘ তিন মাস পরে বেতন-ভাতা  উত্তোলন করতে এসে ব্যাংকে   চেক বহি না থাকায় বেতন ভাতা উত্তোলন করতে না পেরে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম বিপাকে পড়ছে। জানা গেছে বাগমারা উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের জুন মাসের বেতন-ভাতা চার তারিখের মধ্যে জমা হলেও ব্যাংকে তা উত্তোলন করতে গিয়ে চেক বহি অভাবে ফেরত গেছে অনেক শিক্ষক-কর্মচারীরা। নাম প্রকাশে অনৈচ্ছুক এমনই বেশ কয়েকজন শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা  জানান যে ব্যাংকের এ ঘটনা নতুন নয় । প্রায়ই ব্যাংকে চেক বহির সংকট দেখা দেয় বলে ব্যাংক কর্মকর্তারা তাদেরকে  জানিয়ে থাকেন। এছাড়াও ব্যাংকে বেতন-ভাতা উত্তোলনের সময় ব্যাংকারদের দ্বারা শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে  অহরহ হয়রানি ও লাঞ্জিত হতে হয়। ব্যাংকে টাকা প্রদানে সিরিয়াল মেইনটেইন না করে চেক প্রতি ১০থেকে ১০০টাকা র্পযমত্ম উৎকোচ নিয়ে নিয়ম বর্হিভূতভাবে টাকা সরবরাহ করে। চেক বহি নাই বলার পরও আবার টাকার বিনিময়ে গোপনে  অনেককেই চেক বহি প্রদান করে ব্যাংকাররা, কখনও আবার স্থানীয় প্রভাবশালীদের কে গোপনে দেয় চেক বহি প্রদান করে সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা। কিন্তু নিরহ সহজ সরল শিক্ষক-কর্মচারীদের  বেতন ভাতা উত্তোলনে যে অপমান ও নির্যাতন সহ্য করতে হয় তাতে শিক্ষকদের মান মর্যাদার ব্যাপক হানি ঘটে। এ ব্যাপারে ভবানীগঞ্জ শাখার ম্যানেজারের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেস্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
Ruby