সমুদ্র সীমার অধিকার প্রতিষ্ঠার কৃতিত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনাকে নাগরিক সম্বর্ধনার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে
সম্বর্ধনা প্রস্তুতি কমিটির সদস্যরা গণভববনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ
জানান।কমিটির চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে
কমিটির সদস্যরা এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে সম্বর্ধনার উদ্দেশ্য সম্পর্কেও অবহিত
করেন।
আগামী ২৮ এপ্রিল সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় প্রধানমন্ত্রীকে এ সম্বর্ধনা দেওয়া হবে।
কমিটির সদস্যরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমুদ্র সীমায় অধিকারসহ অন্যান অর্জনের জন্য তাকে প্রশংসা করেন। অর্জনগুলো দেশে বিদেশে প্রচারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বল্রে প্রধানমন্ত্রীকে জানান।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সংবর্ধনা কমিটির সদস্যদের বলেন, এ অর্জন আমার একার নয়, দেশের জনগণের। বঙ্গবন্ধু সমুদ্র সীমার অধিকার অর্জনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এর পর ৯৬ তে আমরা ক্ষমতায় এসে আবার উদ্যোগ নেই। এ বার ক্ষমতায় এসে আমরা বিজয় অর্জন করেছি।
প্রধানমন্ত্রী তাদের বলেন, ‘বিশ্ব মন্দার মধ্যেও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। অর্থনীতি চাঙ্গা রাখতে পেরেছি।’
সাক্ষাত কর্মসূচির পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন, কমিটির কো-চেয়ারম্যান অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক একে আজাদ চৌধুরী, সাংবাদিক গোলাম সারোয়ার, আবেদ খান, শ্যামল দত্ত, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, গোলাম কুদ্দুছ, মে.জে.(অব) হেলাল মোর্শেদ প্রমুখ।
আগামী ২৮ এপ্রিল সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় প্রধানমন্ত্রীকে এ সম্বর্ধনা দেওয়া হবে।
কমিটির সদস্যরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমুদ্র সীমায় অধিকারসহ অন্যান অর্জনের জন্য তাকে প্রশংসা করেন। অর্জনগুলো দেশে বিদেশে প্রচারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বল্রে প্রধানমন্ত্রীকে জানান।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সংবর্ধনা কমিটির সদস্যদের বলেন, এ অর্জন আমার একার নয়, দেশের জনগণের। বঙ্গবন্ধু সমুদ্র সীমার অধিকার অর্জনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এর পর ৯৬ তে আমরা ক্ষমতায় এসে আবার উদ্যোগ নেই। এ বার ক্ষমতায় এসে আমরা বিজয় অর্জন করেছি।
প্রধানমন্ত্রী তাদের বলেন, ‘বিশ্ব মন্দার মধ্যেও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। অর্থনীতি চাঙ্গা রাখতে পেরেছি।’
সাক্ষাত কর্মসূচির পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন, কমিটির কো-চেয়ারম্যান অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক একে আজাদ চৌধুরী, সাংবাদিক গোলাম সারোয়ার, আবেদ খান, শ্যামল দত্ত, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, গোলাম কুদ্দুছ, মে.জে.(অব) হেলাল মোর্শেদ প্রমুখ।