বাঘা নিউজ ডটকম, বিজয় ঘোষ/রবিউল ইসলাম, দুর্গাপুর থেকেঃ ২০১১ সালের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এবং পাশের হার শতভাগ হওয়ায় সারা দেশের ৫’শ ৩ টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম স্থান অধিকার করেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে দুর্গাপুর উপজেলা ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এগিয়ে থাকে। এবারও তার প্রতিফলন ঘটেছে সারা দেশের ৫’শ ৩টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম হয়ে। ২০০৯ সালে দুর্গাপুর উপজেলা ফলাফলের দিক দিয়ে সারা দেশে তৃত্বীয় স্থান অধিকার করেছিল। ২০১০ সালে সারা দেশে ফলাফলের বিপর্যয় ঘটে সারা দেশে ১১তম স্থান অধিকার করে। কিন্তু স্বল্প সময়ে স্কুল শিক্ষক ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের ব্যাপক মনিটরিং এর কারনে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে আবারও সেই প্রতিকুলতা কাটিয়ে সারা দেশে এবারের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছে। এবার দুর্গাপুর উপজেলার মোট ৯৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ১ হাজার ৩’শ ৬০ জান বালক ও ১ হাজার ৮’শ ৮৫ জন বালিকা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে ৩’শ ৮৪ জন বালক ও ৫’শ ২২ জন বালিকা জিপিএ -৫ পেয়েছে। একই সাথে দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী শাখার সমাপনী পরীক্ষায় উপজেলার ১৯টি মাদ্রাসার মধ্যে মোট ১’শ ৮০ জন বালক এবং ১’শ ১৭ জন বালিকা অংশ গ্রহন করে। এদের মধ্যে মাত্র ১ জন বালক জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সানাউল্লাহ জানান, শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা, অভিভাবকদের সচেতনতা ও শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের ব্যাপক দেখভালের কারনে সকল প্রতিকুল অবস্থা কাটিয়ে সারা দেশে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করার কৃতিত্ব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের শিক্ষা ব্যাবস্থা আগের যে কোন সময়ের চাইতে অত্যন্ত সহজ ও মননশীল এবং শিক্ষার্থীদের হাতে সময় মতো পাঠ্যপুস্তক পৌছানোর কারনে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
২০১১ সালের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এবং পাশের হার শতভাগ হওয়ায় সারা দেশের ৫’শ ৩ টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম স্থান অধিকার করেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে দুর্গাপুর উপজেলা ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এগিয়ে থাকে। এবারও তার প্রতিফলন ঘটেছে সারা দেশের ৫’শ ৩টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম হয়ে। ২০০৯ সালে দুর্গাপুর উপজেলা ফলাফলের দিক দিয়ে সারা দেশে তৃত্বীয় স্থান অধিকার করেছিল। ২০১০ সালে সারা দেশে ফলাফলের বিপর্যয় ঘটে সারা দেশে ১১তম স্থান অধিকার করে। কিন্তু স্বল্প সময়ে স্কুল শিক্ষক ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের ব্যাপক মনিটরিং এর কারনে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে আবারও সেই প্রতিকুলতা কাটিয়ে সারা দেশে এবারের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছে। এবার দুর্গাপুর উপজেলার মোট ৯৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ১ হাজার ৩’শ ৬০ জান বালক ও ১ হাজার ৮’শ ৮৫ জন বালিকা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে ৩’শ ৮৪ জন বালক ও ৫’শ ২২ জন বালিকা জিপিএ -৫ পেয়েছে। একই সাথে দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী শাখার সমাপনী পরীক্ষায় উপজেলার ১৯টি মাদ্রাসার মধ্যে মোট ১’শ ৮০ জন বালক এবং ১’শ ১৭ জন বালিকা অংশ গ্রহন করে। এদের মধ্যে মাত্র ১ জন বালক জিপিএ-৫ পেয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে দুর্গাপুর উপজেলা ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এগিয়ে থাকে। এবারও তার প্রতিফলন ঘটেছে সারা দেশের ৫’শ ৩টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম হয়ে। ২০০৯ সালে দুর্গাপুর উপজেলা ফলাফলের দিক দিয়ে সারা দেশে তৃত্বীয় স্থান অধিকার করেছিল। ২০১০ সালে সারা দেশে ফলাফলের বিপর্যয় ঘটে সারা দেশে ১১তম স্থান অধিকার করে। কিন্তু স্বল্প সময়ে স্কুল শিক্ষক ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের ব্যাপক মনিটরিং এর কারনে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে আবারও সেই প্রতিকুলতা কাটিয়ে সারা দেশে এবারের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছে। এবার দুর্গাপুর উপজেলার মোট ৯৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ১ হাজার ৩’শ ৬০ জান বালক ও ১ হাজার ৮’শ ৮৫ জন বালিকা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে ৩’শ ৮৪ জন বালক ও ৫’শ ২২ জন বালিকা জিপিএ -৫ পেয়েছে। একই সাথে দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী শাখার সমাপনী পরীক্ষায় উপজেলার ১৯টি মাদ্রাসার মধ্যে মোট ১’শ ৮০ জন বালক এবং ১’শ ১৭ জন বালিকা অংশ গ্রহন করে। এদের মধ্যে মাত্র ১ জন বালক জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সানাউল্লাহ জানান, শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা, অভিভাবকদের সচেতনতা ও শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের ব্যাপক দেখভালের কারনে সকল প্রতিকুল অবস্থা কাটিয়ে সারা দেশে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করার কৃতিত্ব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের শিক্ষা ব্যাবস্থা আগের যে কোন সময়ের চাইতে অত্যন্ত সহজ ও মননশীল এবং শিক্ষার্থীদের হাতে সময় মতো পাঠ্যপুস্তক পৌছানোর কারনে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
২০১১ সালের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এবং পাশের হার শতভাগ হওয়ায় সারা দেশের ৫’শ ৩ টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম স্থান অধিকার করেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর পর থেকে ধারাবাহিক ভাবে দুর্গাপুর উপজেলা ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে এগিয়ে থাকে। এবারও তার প্রতিফলন ঘটেছে সারা দেশের ৫’শ ৩টি উপজেলার মধ্যে দুর্গাপুর উপজেলা প্রথম হয়ে। ২০০৯ সালে দুর্গাপুর উপজেলা ফলাফলের দিক দিয়ে সারা দেশে তৃত্বীয় স্থান অধিকার করেছিল। ২০১০ সালে সারা দেশে ফলাফলের বিপর্যয় ঘটে সারা দেশে ১১তম স্থান অধিকার করে। কিন্তু স্বল্প সময়ে স্কুল শিক্ষক ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের ব্যাপক মনিটরিং এর কারনে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে আবারও সেই প্রতিকুলতা কাটিয়ে সারা দেশে এবারের প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছে। এবার দুর্গাপুর উপজেলার মোট ৯৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ১ হাজার ৩’শ ৬০ জান বালক ও ১ হাজার ৮’শ ৮৫ জন বালিকা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে ৩’শ ৮৪ জন বালক ও ৫’শ ২২ জন বালিকা জিপিএ -৫ পেয়েছে। একই সাথে দাখিল মাদ্রাসার এবতেদায়ী শাখার সমাপনী পরীক্ষায় উপজেলার ১৯টি মাদ্রাসার মধ্যে মোট ১’শ ৮০ জন বালক এবং ১’শ ১৭ জন বালিকা অংশ গ্রহন করে। এদের মধ্যে মাত্র ১ জন বালক জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সানাউল্লাহ জানান, শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা, অভিভাবকদের সচেতনতা ও শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের ব্যাপক দেখভালের কারনে সকল প্রতিকুল অবস্থা কাটিয়ে সারা দেশে ভালো ফলাফলের দিক দিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করার কৃতিত্ব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। বর্তমান সরকারের শিক্ষা ব্যাবস্থা আগের যে কোন সময়ের চাইতে অত্যন্ত সহজ ও মননশীল এবং শিক্ষার্থীদের হাতে সময় মতো পাঠ্যপুস্তক পৌছানোর কারনে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
